বেঙ্গল মিরর ডেস্কঃ বিয়ের প্রথম বিবাহবার্ষিকীর আগের দিনই স্ত্রী কে খুন করলো স্বামী, যিনি পেশায় একজন সেনা জওয়ান। ঘটনাটি ঘটে ১৯ তারিখ। ঐ দিনই তিনি আইনের সুযোগ নিয়ে ভর্তি হলেন সেনা হাসপাতালে গ্রেফতারি এড়ানোর জন্য। এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায় খড়দহ এলাকায়। অভিযুক্তের নাম-সায়ন দাস ওরফে সাহেব।
মৃতা স্বেতা দাসের বাপের বাড়ির তরফে সায়ন দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে এখনও পর্যন্ত সায়ন দাসের পরিবার থেকে তিনজন কে গ্রেফতার করলেও অধরা মূল অভিযুক্ত সায়ন ই।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী শনিবার রাতে প্রথমে স্ত্রী কে বেধড়ক মারধর করে অভিযুক্ত সেনা জওয়ান।তারপর তার স্ত্রী কে শ্বাস রোধ করে খুন করে সে। এরপর গ্রেফতারি পরোয়ানা এড়াতে অসুস্থতার ছল করে নিজেই ভর্তি হন সেনা হাসপাতালে। স্থানীয় সূত্রে খবর, খড়দহের দক্ষিনপল্লীর বাসিন্দা শ্বেতা দাস ও পাশের পাড়ার বাসিন্দা সায়ন দাস বছর খানেক আগে প্রেম করে বিবাহ করেছিলেন। বিয়ের পর কর্মসূত্রে সায়ন চলে যায় জম্বু ও কাশ্মীর।
মঙ্গলবার অর্থাৎ ২২ তারিখ ছিল তাদের প্রথম বিবাহবার্ষিকী। কিন্তু তার আগেই স্ত্রী শ্বেতা কে খুন করে সায়ন। মৃতার বাপের বাড়ির অভিযোগ তাদের না জানিয়েই শনিবার রাত দশটা নাগাদ শ্বেতার নিথর দেহ টিকে টোটো করে সাগরদত্ত হাসপাতালে নিয়ে যায় সায়ন। সেখানেই চিকিৎসকরা শ্বেতাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এখানেই শেষ নয়, সায়ন নিজের দোষ ঢাকতে শ্বেতার পরিবারের কাছে শ্বেতার মৃত্যু কে আত্মহত্যা বলে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। কিন্তু সমস্ত ঘটনা জেনে যান তারা।
"আমার বোনের সারা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য কালশিটে দাগ ছিল, এবংঅসংখ্য আঘাতের চিহ্ন ও ছিল। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে কিভাবে তাকে মারধর করা হয়েছে" - বলে অভিযোগ করেন মৃতার দিদি শ্রাবনী সরকার। যখন ঘটনাটি জানা জানি হয় এবং চারপাশে হইহই পড়ে যায় তখন ই নিজেকে অসুস্থ বলে দাবী করেন সায়ন এবং বারাকপুর সেনা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে যায়। থানা থেকে জানানো হয়েছে সায়ন ছাড়া পেলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। খুনের আসল কারন সম্পর্কে এখনো কোন তথ্য পাওয়া যায়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
মৃতা স্বেতা দাসের বাপের বাড়ির তরফে সায়ন দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে এখনও পর্যন্ত সায়ন দাসের পরিবার থেকে তিনজন কে গ্রেফতার করলেও অধরা মূল অভিযুক্ত সায়ন ই।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী শনিবার রাতে প্রথমে স্ত্রী কে বেধড়ক মারধর করে অভিযুক্ত সেনা জওয়ান।তারপর তার স্ত্রী কে শ্বাস রোধ করে খুন করে সে। এরপর গ্রেফতারি পরোয়ানা এড়াতে অসুস্থতার ছল করে নিজেই ভর্তি হন সেনা হাসপাতালে। স্থানীয় সূত্রে খবর, খড়দহের দক্ষিনপল্লীর বাসিন্দা শ্বেতা দাস ও পাশের পাড়ার বাসিন্দা সায়ন দাস বছর খানেক আগে প্রেম করে বিবাহ করেছিলেন। বিয়ের পর কর্মসূত্রে সায়ন চলে যায় জম্বু ও কাশ্মীর।
Image Source : From Facebook Profile of Sweta Das |
"আমার বোনের সারা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য কালশিটে দাগ ছিল, এবংঅসংখ্য আঘাতের চিহ্ন ও ছিল। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে কিভাবে তাকে মারধর করা হয়েছে" - বলে অভিযোগ করেন মৃতার দিদি শ্রাবনী সরকার। যখন ঘটনাটি জানা জানি হয় এবং চারপাশে হইহই পড়ে যায় তখন ই নিজেকে অসুস্থ বলে দাবী করেন সায়ন এবং বারাকপুর সেনা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে যায়। থানা থেকে জানানো হয়েছে সায়ন ছাড়া পেলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। খুনের আসল কারন সম্পর্কে এখনো কোন তথ্য পাওয়া যায়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
1 Comments
This was not true..and I m sayan das writing dis comment....plz revoke this news story.....😔🙏
ReplyDelete