বিশেষ প্রতিবেদন, বেঙ্গল মিররঃ বিশেষ সূত্রে খবর বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের দেওয়া প্রতিটি মন্ডল এর জন্য ১০০ বস্তা চাল ও মন্ডল প্রতি পাঁচ লাখ টাকার প্রায় পুরোটাই হজম করেছে বঙ্গ ব্রিগেড। সেই অভিযোগই নাকি দলের অভ্যন্তরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে! উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গ বিজেপিতে প্রায় ৭০০-র মতো মন্ডল রয়েছে। হিসেব মতো বিজেপির কেন্দ্রীয় কমিটি পশ্চিমবঙ্গের জন্য প্রায় ৫০০ কোটি টাকার দিয়েছে, করোনা মোকাবিলার জন্য!
আরএসএস এর শাখা সংগঠনের এক রাজ্যে নেতার সাথে যোগাযোগ করে জানা গিয়েছে, বিক্ষিপ্ত কিছু এলাকাছাড়া পশ্চিমবঙ্গের বেশিরভাগ এলাকায় বিজেপির জেলা ও মন্ডল নেতৃত্ব এই দুঃসময়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি। কিছু কিছু নিচু স্তরের বিজেপির নেতা-কর্মীরা নিজেদের প্রচেষ্টায় কিছু ত্রাণসামগ্রী বণ্টন করলেও জেলা ও মন্ডল নেতৃত্ব তাদের সাহায্য করতে পুরোপুরি অস্বীকার করে দিয়েছে। আর এতেই দলের অভ্যন্তরে নিচু স্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে ! সূত্রের খবর রাজ্য ও জেলা নেতৃত্বে এই দুর্নীতির পুরো খবর বিজেপির সেন্ট্রাল নেতৃত্বের কাছে ইতিমধ্যেই চলে গেছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তেমন কিছু না বললেও, বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও রাজ্য সাধারণ সম্পাদক সংগঠন সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কে দায়িত্ব থেকে অপসারিত করার কথাও নাকি উঠছে। এমনকি নাগপুর আরএসএসও বঙ্গ বিজেপির উপর ক্ষুব্ধ হয়ে আছে দীর্ঘদিন থেকেই। আরএসএস এর এক শাখা সংগঠনের রাজ্য নেতা সূত্রে খবর, বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও রাজ্য সাধারণ সম্পাদক সংগঠন সুব্রত চট্টোপাধ্যায় এর নামে দীর্ঘদিন থেকেই দলের অভ্যন্তরে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ উঠে আসছে এবং সেই সমস্ত অভিযোগ নাগপুর ও বিজেপির সেন্ট্রাল নেতৃত্ব কানে পৌঁছে গিয়েছে! তবে কী লকডাউন এরপরেই দিলীপ ঘোষ ও সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের অপসারণ? নাকি গুজব তা অবশ্য সময় বলবে।
আরএসএস এর শাখা সংগঠনের এক রাজ্যে নেতার সাথে যোগাযোগ করে জানা গিয়েছে, বিক্ষিপ্ত কিছু এলাকাছাড়া পশ্চিমবঙ্গের বেশিরভাগ এলাকায় বিজেপির জেলা ও মন্ডল নেতৃত্ব এই দুঃসময়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি। কিছু কিছু নিচু স্তরের বিজেপির নেতা-কর্মীরা নিজেদের প্রচেষ্টায় কিছু ত্রাণসামগ্রী বণ্টন করলেও জেলা ও মন্ডল নেতৃত্ব তাদের সাহায্য করতে পুরোপুরি অস্বীকার করে দিয়েছে। আর এতেই দলের অভ্যন্তরে নিচু স্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে ! সূত্রের খবর রাজ্য ও জেলা নেতৃত্বে এই দুর্নীতির পুরো খবর বিজেপির সেন্ট্রাল নেতৃত্বের কাছে ইতিমধ্যেই চলে গেছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তেমন কিছু না বললেও, বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও রাজ্য সাধারণ সম্পাদক সংগঠন সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কে দায়িত্ব থেকে অপসারিত করার কথাও নাকি উঠছে। এমনকি নাগপুর আরএসএসও বঙ্গ বিজেপির উপর ক্ষুব্ধ হয়ে আছে দীর্ঘদিন থেকেই। আরএসএস এর এক শাখা সংগঠনের রাজ্য নেতা সূত্রে খবর, বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও রাজ্য সাধারণ সম্পাদক সংগঠন সুব্রত চট্টোপাধ্যায় এর নামে দীর্ঘদিন থেকেই দলের অভ্যন্তরে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ উঠে আসছে এবং সেই সমস্ত অভিযোগ নাগপুর ও বিজেপির সেন্ট্রাল নেতৃত্ব কানে পৌঁছে গিয়েছে! তবে কী লকডাউন এরপরেই দিলীপ ঘোষ ও সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের অপসারণ? নাকি গুজব তা অবশ্য সময় বলবে।
0 Comments